エピソード

  • Brijraj Bhawan Palace Hotel ব্রিজ রাজ প্যালেসে হোটেল।
    2022/05/30
    ১৮৩১ শতকে ভারতে কবে ইংল্যান্ডের নিয়ন্ত্রণে ছিল এবং ভারতের বেশিরভাগ শহর পুরোপুরি ব্রিটিশদের অধীনে ছিল এই পরিস্থিতিতে কোটা কোটা রাজস্থানের যা অন্যতম বড় শহর হিসেবে পরিচিত ছিল পুরোপুরি ব্রিটিশ আধিকারিকদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিল এবং রাজা কথোপকথনের পুতুলের মত কাজ করতো।সাধারণত ব্রিটিশ শাসনের কথা বললেই ভারতীয়দের চোখের সামনে সবার আগে ভেসে ওঠে অত্যাচারের ছবি। স্বাভাবিক, বেশ অনেক ব্রিটিশ শাসক কম অত্যাচার তো আর করেননি নেটিভদের উপরে!কিন্তু, ওই ব্রিটিশদের মধ্যেই ভালও তো ছিল! যাঁদের অনেকেই নেটিভদের প্রচুর উপকারও করেছেন।অথচ, সিপাহি বিদ্রোহের সময়ে ভারতীয় সিপাহিরা সে সব বিচারের মতো অবস্থাতেই ছিল না। সে সময় এক দিকে ব্রিটিশরা বিদ্রোহ দমনের জন্য বিচার না করে অকাতরে মেরে ফেলছেন ভারতীয়দের! আর অন্য দিকে, ভারতীয় সিপাহিরাও সাদা চামড়া দেখলেই নির্দ্বিধায় হত্যা করছে! অফিসারদের আবাস হিসেবে তারা হাজার ১৮৩০ সালে একটি প্রাসাদ তৈরি করেছিলেন এবং এর নাম রেখেছিলেন ব্রিরাজ্ রাজ প্রাসাদ। যার একটি উল্লেখযোগ্য আক্ষরিক অর্থ হলো ব্রিটিশ রাজ প্রাসাদ। যদিও এর দ্বিমত আছে। অনেকেই মনে করেন এই নামকরণ করা হয়েছিল স্বাধীনতা-উত্তর রাজা বৃজরাজের নামে। সে ভাবেই সিপাহিদের বিদ্রোহের মুখে পড়েন মেজর বার্টন। দুই ছেলে নিয়ে তিনি সেই সময়ে থাকতেন কোটার ব্রিজ রাজ প্যালেসে। ক্ষিপ্ত সিপাহিরা প্রাসাদ ঘেরাও করে। এবং হত্যা করে দুই সন্তান-সহ মেজর বার্টনকে।নিয়তির এমনই পরিহাস, সিপাহিরা চাইলেও প্রাসাদছাড়া করতে পারেনি বার্টনকে। আজও তাঁর অতৃপ্ত আত্মা ঘুরে বেড়াচ্ছে প্যালেসে।এর অনেক দিন পরে কোটার মহারানি সেই প্রাসাদে থাকতে আসেন। বার্টনকে যে ঘরে হত্যা করা হয়েছিল, সেটা ছিল রানির বসার ঘর। রানি একদা এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, তিনি অনেকবার মেজর বার্টনকে প্রাসাদে দেখেছেন।পরে ১৯৮০ সালে এই প্যালেস হস্তান্তরিত হয়। রানি চলে যান অন্যত্র। ঐতিহ্যবাহী এই প্যালেস পরিণত হয় বিলাসবহুল হোটেলে।এবং, অভিযোগ জানাতে থাকেন অনেকেই, তাঁরাও দেখেছেন মেজর বার্টনকে।তবে আজ পর্যন্ত কারও কোনও ক্ষতি করেননি মেজর। গভীর রাতে একটা বেত হাতে তাঁকে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় ব্রিজরাজ ভবনে।শুধু একটা ব্যাপারেই রেগে যান তিনি! যদি দেখেন কোনও ...
    続きを読む 一部表示
    8 分
  • Morgan House kalimpong . কালিম্পংয়ের মরগ্যান হাউস।
    2022/05/27

    কালিম্পংয়ের মরগ্যান হাউস নামটা শুনলেই যাঁরা জানেন, তাঁদের শিরদাঁড়া দিয়ে একটা হিমেল স্রোত বয়ে যায়। কেউ কেউ সেখানে মরগ্যান সাহেব ও তাঁর স্ত্রীর ভূতকে বলে দাবি করেন। অনেকে আবার কয়েক রাত কাটিয়ে জানান তাঁরা কিছুই দেখেননি।কারও মতে রাতভর দুমদাম আওয়াজ হয়। কে যেন কাঁদে। কেউ নাম ধরে ডাকে মাঝরাতে। আবার কারও মতে বাথরুমে জলের কল নিজেই খোলে নিজেই বন্ধ হয়। আবার রাতে বাথরুমে গেলে লাইট নিভে যায়। সব মিলিয়ে অদ্ভুত এক আবহে এখনও পর্যটন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু কালিম্পংয়ের মর্গ্যান হাউস।প্রতি বছর পর্যটন মরশুমে এখানে ফাঁকা পাওয়া মুশকিল। অনেকে আগাম বুকিং না করেও চলে যান সেখানে। তারপর ঘর না পেয়ে মন খারাপ করেন। তাই পর্যটন উন্নয়ন পর্ষদের তরফ থেকে মরগ্যান হাউসের পাশে ছোট ছোট কটেজ তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। অন্তত আরও বেশি কিছু লোককে সেখানে যায়গা করে দেওয়ার জন্য। তাতে খুশি পর্যটকরাও। রাজস্ব বৃদ্ধিতে খুশি পর্যটন দফতরও।তবে শুধু ভূতের ভয়ই এখানকার ইউএসপি, তা নয় কিন্তু। ব্রিটিশ স্থাপত্যে তৈরি লণ্ডন, স্কটল্যান্ডে তৈরি কান্ট্রিসাইড সাহেবি বাংলো। বাইরে থেকে দেখে মনে হবে পোড়োবাড়ি। আসলে, ভিতরটা ঝাঁ চকচকে করলেও বাইরের চেহারাটা ইচ্ছে করেই বদলানোর চেষ্টা হয়নি। পুরনো আকর্ষণ বজায় রাখতেই তা করা হয়েছে।

    続きを読む 一部表示
    7 分
  • ভয়ংকর এক রাত্রি (Episode 15)
    2022/05/26

    গাড়ি থেকে যখন এই স্টেশনে নামি রাত তখন ঠিক একটা।যাত্রিদের স্টেশনে নামিয়ে দিয়ে রেল গাড়িটি আবার চলতে লাগলো। সঙ্গে থাকা ব্যাগটা কাঁদে ঝুলিয়ে স্টেশন মাস্টারের রুমের দিকে গেলাম। ভিতরে ঢুকতে দেখি সেখানে একজন লোক বসে আছে।উনি হয়তো স্টেশন মাস্টার। তাকে গিয়ে জিগাস করলাম এখান থেকে রসুলপুর কত দূর? তিনি উত্তর দিলেন এখান থেকে রসুলপুর ৬ কি:মি রাস্তা।কিন্তু এত রাতে এখান থেকে রসুলপুর যাওয়ার কোন ভ্যান পাওয়া যাবেনা। তাই রাতটা কষ্ট করে এখানে কাটাতে। তার সাথে কথা শেষ করে ঐ রুম থেকে বের হয়ে গেলাম।

    続きを読む 一部表示
    11 分
  • Hotel Raj Kiran, Lonavala . হোটেল রাজ কিরণ লোনাভেলা।
    2022/05/25

    মু্ম্বই থেকে শ’খানেক কিলোমিটার দূরে অবস্থিত লোনাভেলা। আর সেখানেই রয়েছেহোটেল রাজ কিরণ নামের একটি হোটেল। বাইরে থেকে দেখে আর পাঁচটা সাধারণ হোটেলের মতোই মনে হবে। কিন্তু এই হোটেলের আসল রহস্য লুকিয়ে রয়েছে এর ভিতরের একটি ঘরে। একতলায় রিসেপশনের ঠিক পিছনেই রয়েছে সেই অভিশপ্ত ঘরটি। যেখানে রাত্রি বেলা নাকি হানা দেয় অশরীরী আত্মারা।

    続きを読む 一部表示
    5 分
  • My Paranormal Experiences of Real Ghost. আমার ভৌতিক অভিজ্ঞতা-1
    2022/02/22

    আমার ছোটবেলার কিছু টুকরো স্মৃতি তোমাদের সঙ্গে share করলাম। আজকের টি আমার ৮ বছর বয়সের। বাঘাযতীন এলাকার ঘটনা। তখনও আধুনিক কলকাতার ছাপ পড়েনি আমাদের মধ্যে। আমরা তখনও ছোট ছোট আনন্দ হাসি নিয়ে খুশি থাকতাম। এই সময় কার ই কিছু অলৌকিক -অদ্ভূত অভিজ্ঞতার কথা তোমাদের জানালাম।

    続きを読む 一部表示
    10 分
  • ধর্মতলার হানাবাড়ি
    2022/01/28

    হান্টার অ্যাণ্ড কোম্পানী ছিল সেকালের একটি বিখ্যাত ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান। মিঃ লুইস কুপার ছিলেন এই প্রতিষ্ঠানের হিসাবরক্ষক। বৌবাজারে এখন যেখানে সেন্ট জেভিয়ার গর্জাটি অবস্থিত, ঐখানে একটি বাড়িতে তিনি স্ত্রী-পুত্র নিয়ে বাস করতেন। বৌবাজার তখন অভিজাত পাড়া ছিল। দৈবদুর্বিপাকে ভদ্রলােকের দুটি পুত্রই হঠাৎ মারা যায়। পুত্র বিয়ােগের পর ভদ্রলােকের স্ত্রীর মস্তিষ্কবিকৃতির লক্ষণ দেখা দেয়। বাধ্য হয়ে স্ত্রীকে তিনি কিছুদিন ভবানীপুরের উন্মাদ আশ্রমে রাখেন।

    続きを読む 一部表示
    5 分
  • Kolkata High Court কলকাতা হাই কোর্ট
    2022/01/27

    ভূতের বাসা সেখানেই, যেখানে মনের অন্ধকার। কিন্তু মনে আঁধার তো আর খামোখা ঘনায় না। তার পিছনেও থাকে কাহিনি। সেই সব কাহিনিতে ছায়া ফেলে ‘অতৃপ্ত আত্মা’র দল। নিঝুম রাতে গাঁয়ের বাঁশবাগান থেকে শুরু করে লন্ডন শহরের আলো ঝলমলে প্রাসাদ পর্যন্ত তেনাদের গতিবিধি। সেই তালিকায় শামিল কলকাতাও। এই শহরের একাধিক ভুতুড়ে বাড়ির কথা বাতাসে ভাসে। তবে সব থেকে জব্বর ভৌতিক আড্ডাটি বোধ হয় কলকাতা হাই কোর্ট। গথিক স্থাপত্যের আলো-আঁধারির বারান্দাময় এই বাড়িতে ঘটে গিয়েছে কত না নাটক! এই প্রাসাদেই কেউ দণ্ডিত হয়েছে বড়সড় অপরাধে, কারও বা হয়েছে ফাঁসির সাজা। এমন এক জায়গায় যদি ভূত না থাকে, তবে থাকবে কোথায়? কলকাতা হাই কোর্টের আইনজীবী থেকে সাফাইকর্মী, অনেকের মুখেই শোনা যাবে ভূত নিয়ে বিচিত্র সব কাহিনি।

    続きを読む 一部表示
    10 分
  • রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশন
    2022/01/13

    শেষমেষ ভৌতিক জায়গার তালিকায়ও চলে এলো রবীন্দ্রনাথের নাম! না, রবীন্দ্রনাথ এখানে ভূত হয়ে আসেননি। তবে তার নামে নামাঙ্কিত কলকাতার রবীন্দ্র সরোবর মেট্রো স্টেশনটির সাথে অপমৃত্যুর খুব অস্বাভাবিক যোগাযোগ। আত্মহত্যার উপায় হিসেবে মেট্রো লাইনে ঝাঁপ দেয়া কলকাতাবাসীর বেশ পছন্দের। এবং টাইমস অফ ইন্ডিয়ার মতে, কলকাতার মোট আত্মহত্যার ৫০ শতাংশই নাকি হয় এই রবীন্দ্র সরোবর স্টেশনে। বলাই বাহুল্য, এভাবে স্টেশনটি পরিণত হয়েছে শহরের আত্মহত্যার কেন্দ্রস্থলে। আর এ কথা নিশ্চয়ই বলার অপেক্ষা রাখে না যে, যেই স্থানে কেউ আত্মহত্যা করে, মানুষজন সেই স্থানটিকে এড়িয়ে চলতে পছন্দ করে। একই কথা খাটে এই স্টেশনের বেলায়ও। কলকাতাবাসী না পারতে রাতের শেষ ট্রেনটি এই স্টেশন থেকে ধরে না। আর হাতেগোনা যে কজন এই স্টেশন থেকে ট্রেনে চড়েন, তাদের দাবি, সন্ধের পর থেকেই নাকি আত্মহত মানুষদের আত্মারা এখানে আড্ডা বসায়। অনেকে তো স্বচক্ষে বিভিন্ন ছায়ামূর্তিকে ঘুরে বেড়াতে দেখার দাবিও করেন।

    続きを読む 一部表示
    6 分